Skip to main content

Rest API পার্ট ৩

 Rest API পার্ট ৩



✅কিভাবে REST API ব্যবহার করবেন
🤞আমরা যে Rest API ব্যবহার করি, সেই REST রিকুয়েস্ট মূলত এন্ডপয়েন্ট, HTTP পদ্ধতি, হেডার এবং বডি দ্বারা গঠিত।
🧐যখন একজন ক্লায়েন্টের কোন একটি রিসোর্সের প্রয়োজন হয়, তখন সে API call-এর মাধ্যমে সার্ভারের সাথে যোগাযোগ করে৷ সার্ভার তারপর একটি স্ট্যান্ডার্ডাইজ প্রেজেন্টেশনে সেই রিসোর্সটির বর্তমান স্টেট প্রদান করে।
🤨একটি REST API ব্যবহার মূলত সার্ভারে HTTP রিকুয়েস্ট পাঠানো এবং রেসপন্স রিসিভ করার কাজের সাথে সম্পর্কিত। 👉এক্ষেত্রে আপনার যেভাবে Rest API ব্যবহার করবেন-
✅আপনি API-তে যে রিসোর্সের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে চান সেটি সিলেক্ট করতে হবে।
✅সঠিক নির্দেশনা মেনে আপনি যে কাজটি করতে চান সে অনুযায়ী উপযুক্ত HTTP পদ্ধতি (GET, POST, PUT, DELETE, ইত্যাদি) এবং রিসোর্স URI ব্যবহার করে সার্ভারে একটি HTTP রিকুয়েস্ট পাঠাতে হবে।
✅আপনার HTTP রিকুয়েস্টের ফলে সার্ভার থেকে রেসপন্স পাবেন৷ সেক্ষেত্রে রেসপন্সটি JSON বা XML ফরম্যাটে থাকবে।
✅প্রাপ্ত রেসপন্সের জন্য আপনাকে রেসপন্স পার্স করতে হবে, পার্স করার ফলে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।
⚡REST (রিপ্রেজেন্টেশনাল স্টেট ট্রান্সফার) হল ওয়েব পরিষেবা তৈরির জন্য একটি এমন একটি আর্কিটেকচার স্টাইল যা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
😌RESTful APIগুলো অন্যান্য API-এর তুলনায় বেশ কিছু অনন্য সুবিধা প্রদান করে৷
এখানে REST API ব্যবহার করার কিছু সুবিধা রয়েছে:
⚡REST API এর সরলবোধ্যতার কারণে এটি সবার জন্য বোঝা এবং শেখা সহজ।
⚡REST APIগুলো সহজেই পরিমাপযোগ্য। REST স্টেটলেস ক্লায়েন্ট-সার্ভার ইন্টারঅ্যাকশনকে অপ্টিমাইজ করে যা ইউজারের সার্ভারের লোড কমায়।
⚡RESTful API উল্লেখযোগ্যভাবে আপনার সাইটের কর্মক্ষমতা এবং ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ডেভেলপ করবে।
⚡REST API-এর প্রধান সুবিধাগুলির মধ্যে একটি হল যে তারা HTTP স্ট্যান্ডার্ডের উপর নির্ভর করে, যার মানে এটি ফরমেট মেনে চলে এবং আপনি XML, JSON, HTML ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন৷ এটি REST APIগুলিকে দ্রুত এবং হালকা করে তোলে৷
🤥মূলত Rest API আলোচনার এই বিষয়গুলোই আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী বলে মনে করছি। 😊পরবর্তীতে যদি Rest API বিষয়ে কোন জিজ্ঞাসা থাকে তাহলে অবশ্যই জানাবেন।

Comments

Popular posts from this blog

অফলাইন ডাটা স্টোর করার ৬ টি মাধ্যম

  অফলাইন ডাটা স্টোর করার ৬ টি মাধ্যম যখন ফ্লটারে অফলাইনে ডেটা সংরক্ষণের কথা আসে, তখন এটি করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। অফলাইন ডাটা স্টোরেজ বলতে বোঝায় যে কোনো স্টোরেজ মিডিয়াম যেটিকে প্রত্যেকবার ফিজিক্যালি একটি সিস্টেমে ইনসার্ট করা হয়, যখন কোনো ইউজার ডেটা অ্যাক্সেস বা এডিট করতে চায় । অফলাইন স্টোরেজে সংরক্ষিত ডেটা তার ডিভাইস স্টোরেজে স্থায়ীভাবে থেকে যায় এমনকি ডেটা স্টোরেজের পরে কম্পিউটার থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন বা আনপ্লাগ করা হলেও। উদাহরণ হিসেবে সহজ কথায় বলা যায়, মোবাইল অ্যাপের কনটেক্সটে, Offline data sync হল এমন একটি ফিচার যা ইউজারদের তাদের ডিভাইস অফলাইনে থাকা অবস্থায়ও ডেটা তৈরি করতে, পরিবর্তন করতে এবং সার্চ করতে দেয়৷ ডিভাইসটি অনলাইনে থাকাকালীন ডেটা লোকাল স্টোরে সংরক্ষণ করা হয় এবং Azure Mobile Apps সার্ভিসের সাথে সিঙ্ক্রোনাইজ করে। ফ্লাটারে, অফলাইনে ডেটা স্টোরেজ করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে৷ এরমধ্যে টপ ৬ ধরনের উপায় নিয়ে আজকের আলোচনা- Using Text/CSV/JSON files ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত সবচেয়ে বেসিক ফাইল টাইপ হল TXT, CSV এবং JSON। ডার্ট প্রোগ্রামিং ভাষা সহজেই এই ফাইলগুলি পড়তে এবং লিখত...

Flutter Developer হওয়ার জন্য রোডম্যাপ-

Flutter Developer হওয়ার জন্য রোডম্যাপ-   যেকোনো প্রযুক্তি বা ভাষা শিখতে প্রয়োজন সময় এবং ধৈর্যের। কখনও মাঝখান থেকে শুরু করবেন না, বা এক লাফে অ্যাডভান্স শিখতে শুরু করবেন না, এবং কখনোই নিজের শেখার সাথে অন্যদের তুলনা করতে যাবেন না। বর্তমান আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে প্রিয় এবং গৃহীত প্রযুক্তির মধ্যে ফ্লাটার অন্যতম। কিন্তু কেন? কেন ফ্লাটার এত শীর্ষে? এত এত ফ্রেমওয়ার্ক থাকতে ফ্লাটারই কেন? এই আর্টিকেলে, আমরা দেখবো কেন ফ্লাটার সবচেয়ে শীর্ষে, এবং জানবো কীভাবে এটা শিখতে হয়। ফ্লাটার কী? ফ্লাটার হচ্ছে সুন্দর ও নেটিভভাবে কম্পাইল্ড অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণের জন্য গুগলের ইউআই টুলকিট, যার সাহায্যে ওয়েব, ডেস্কটপ, মোবাইল, এবং এমবেডেড ডিভাইসের জন্য অ্যাপ তৈরি করা যায় মাত্র একটা কোডবেজে। তার মানে এটা বলা যায় যে, আপনি যদি ফ্লাটার দিয়ে আপনার অ্যাপ বা ওয়েবসাইট বানান, তাহলে এটা হবে আরও বেশি সুন্দর, আর হবে অন্যান্য ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে বানানো অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের চেয়ে বেশি দ্রুতগতির! তো ফ্লাটার কীভাবে এত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে? ফ্লাটার নেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজে কোড কম্পাইল করে। স্টার্টাপগুলো ফ্লাটার সহজেই শিখে এমভিপি বানিয়ে ফেলতে...

InApp WebView দিয়ে Webview কন্টেন্ট ব্লকার তৈরী করবেন কিভাবে?

এই আর্টিকেলে, আমরা flutter in app web view প্লাগইন ব্যবহার করে আমাদের ওয়েবভিউ ইন্সট্যান্সের জন্য একটি কাস্টম কনটেন্ট ব্লকার তৈরি করা শিখবো। কন্টেন্ট ব্লকার সাধারণত বিজ্ঞাপন ব্লক করার জন্য ব্যবহার করা হয়, কিন্তু আপনি অন্য কোনো কন্টেন্ট ব্লক করতেও ব্যবহার করতে পারেন। ব্লকিং বিহেভিয়ারের মধ্যে রয়েছে এলিমেন্টস হাইড করা, লোড ব্লক করা এবং iOS এবং macOS-এ, WebView রিকুয়েস্ট থেকে কুকি রিমুভ করা। মনে রাখবেন, স্পেশালাইজড এক্সটেনশন যেমন অ্যাডব্লক (AdBlock) বা অ্যাডব্লক প্লাসের (AdBlock Plus) কার্যকারিতা আর কন্টেন্ট ব্লকারের কার্যকারিতা একই লেভেলের না। কন্টেন্ট ব্লকার হলো এমন একটি রুলসের সেট যা কখনই ওয়েবভিউ থেকে কোনো কলব্যাক বা নোটিফিকেশন ফিরে পায় না যখন এটি ব্লক করার জন্য প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট খুঁজে পায়। **InAppWebViewSettings **ক্লাসের  contentBlockers  প্রোপার্টির মাধ্যমে আমরা ContentBlocker এর এমন ইন্সট্যান্সের একটি লিস্ট তৈরি করতে পারি ওয়েবভিউয়ের ব্যবহারের জন্য। দ্যা কনটেন্টব্লকার ক্লাস (The ContentBlocker class) আমরা ContentBlocker ক্লাসে কনটেন্ট-ব্লকিং বিহেভিয়ার সংজ্ঞায়িত করি...