Skip to main content

ওয়েবসাইটের জন্য ফ্লাটার অ্যাপ

 ওয়েবসাইটের জন্য ফ্লাটার অ্যাপ




ফ্লাটার মূলত ইনটুইটিভ কনটেন্ট সমৃদ্ধ্ব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপে সাহায্য করে থাকে। ফ্লাটারের ওয়েব-হেল্প মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের জন্য একটি ব্রাউজার-ভিত্তিক মডেল দেয়। ফ্লাটার ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনগুলো অ্যান্ড্রয়েড/আইওএস এর অ্যাপ্লিকেশনগুলোকেও একইভাবে রেন্ডার করে। এটি আপনার ডিমান্ড অনুযায়ী একটি প্রজেক্টকে সম্পূর্ণরূপে নেটিভ কোডে (HTML, CSS, JS) কনভার্ট করে।
ফ্লাটার ওয়েব অ্যাপের জন্য যা যা প্রয়োজন
যেকোনো ফ্লাটার ওয়েব অ্যাপ তৈরি করার জন্য আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে।যেমন:
  • Flutter SDK: Flutter SDK এর জন্য ইনস্টলেশন নির্দেশাবলী দেখুন।
  • ক্রোম: একটি ওয়েব অ্যাপ ডিবাগ করার জন্য Chrome ব্রাউজার প্রয়োজন।
  • ঐচ্ছিক: এক্ষেত্রে আমাদের একটি IDE প্রয়োজন যা ফ্লাটার সাপোর্ট করে। আপনি Android Studio, IntelliJ IDEA, or Visual Studio Code ইনস্টল করতে পারেন এবং তারপর ওয়েব অ্যাপকে রিফ্যাক্টরিং, চালানো, ডিবাগিং এবং রিলোড করার জন্য ল্যাঙ্গুয়েজ সাপোর্ট এবং টুলসহ ফ্লাটার এবং ডার্ট প্লাগইনগুলো ইনস্টল করতে পারেন৷ আরো বিস্তারিত জানার জন্য একটি ইডিটর সেট আপ দেখে নেওয়া যাক।
**ফ্লাটার ওয়েবের কিছু গুরুত্বপূর্ণ **বিষয়
  • আপনাকে ওয়েবসাইটটিকে রেসপনসিভ করতে হবে যাতে ইউজাররা আপনার ওয়েবসাইট যেকোনো স্ক্রিন সাইজে ওপেন করতে পারে।
  • কোডিং করার আগে সবসময় সাপোর্টেড প্ল্যাটফর্মগুলো পরীক্ষা করে নিতে হবে।
  • আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড যদি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হয়ে থাকে এবং আপনি যদি নেটিভ কোডে কোনো পরিবর্তন চান, তাহলে আপনি নিজেই তা স্বাচ্ছন্দ্যে করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি Android এবং iOS এর মতো একইভাবে নেটিভ কোডটি পরিবর্তন করতে পারবেন।
  • আপনার ওয়েব অ্যাপটি ডিপ্লয় করার জন্য রান করুন.
ফ্লাটার ওয়েবের ওভার-অল পারফরম্যান্স এবং এটি যে কারণে অন্যদের থেকে আলাদা
  • ফ্লাটার ওয়েব নেটিভ কোডের সাথে স্মুথ কনট্রাস্ট বিল্ড করে যেহেতু এটি শুধুমাত্র একটি সিংগেল পেইজ তৈরি করে। ফলে, ব্রাউজারে কম কার্গো তৈরি করে।
  • ফ্লাটা্রে আপনি খুব সহজেই নেটিভ কোডের তুলনায় কিছু দুর্দান্ত অ্যানিমেশন তৈরি করতে পারেন। পাশাপাশি আপনার ওয়েব অ্যাপটিকে আরও সুন্দর করে তোলে এবং এটি কমপ্লেক্স ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের জন্য খুবই উপযোগী হওয়ার পাশাপাশি আপনার ওয়েব অ্যাপটিকে একটি এস্থেটিক লুক দেয়।
  • ফ্লাটার ওয়েব সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটকে একটি আনফাস্টেন অ্যাপ্লিকেশন (ওয়েব-অ্যাপ) হিসেবে ইনস্টল করে । এই একই কাজটি আপনাকে নেটিভ কোডে আলাদা আলাদাভাবে করতে হবে।
  • ফ্লাটার, যেহেতু এটি একটি ক্রস-প্ল্যাটফর্ম ফ্রেমওয়ার্ক, আপনি কোনো কনফিগারেশন চেঞ্জ ছাড়াই কিছু প্ল্যাটফর্ম-স্পেসিফিক কোড এড করতে পারেন যার মাধ্যমে ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনে সহজেই অনেক নতুন জিনিস এপ্লাই করা যাবে।

Comments

Popular posts from this blog

অফলাইন ডাটা স্টোর করার ৬ টি মাধ্যম

  অফলাইন ডাটা স্টোর করার ৬ টি মাধ্যম যখন ফ্লটারে অফলাইনে ডেটা সংরক্ষণের কথা আসে, তখন এটি করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। অফলাইন ডাটা স্টোরেজ বলতে বোঝায় যে কোনো স্টোরেজ মিডিয়াম যেটিকে প্রত্যেকবার ফিজিক্যালি একটি সিস্টেমে ইনসার্ট করা হয়, যখন কোনো ইউজার ডেটা অ্যাক্সেস বা এডিট করতে চায় । অফলাইন স্টোরেজে সংরক্ষিত ডেটা তার ডিভাইস স্টোরেজে স্থায়ীভাবে থেকে যায় এমনকি ডেটা স্টোরেজের পরে কম্পিউটার থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন বা আনপ্লাগ করা হলেও। উদাহরণ হিসেবে সহজ কথায় বলা যায়, মোবাইল অ্যাপের কনটেক্সটে, Offline data sync হল এমন একটি ফিচার যা ইউজারদের তাদের ডিভাইস অফলাইনে থাকা অবস্থায়ও ডেটা তৈরি করতে, পরিবর্তন করতে এবং সার্চ করতে দেয়৷ ডিভাইসটি অনলাইনে থাকাকালীন ডেটা লোকাল স্টোরে সংরক্ষণ করা হয় এবং Azure Mobile Apps সার্ভিসের সাথে সিঙ্ক্রোনাইজ করে। ফ্লাটারে, অফলাইনে ডেটা স্টোরেজ করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে৷ এরমধ্যে টপ ৬ ধরনের উপায় নিয়ে আজকের আলোচনা- Using Text/CSV/JSON files ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত সবচেয়ে বেসিক ফাইল টাইপ হল TXT, CSV এবং JSON। ডার্ট প্রোগ্রামিং ভাষা সহজেই এই ফাইলগুলি পড়তে এবং লিখত...

Flutter Developer হওয়ার জন্য রোডম্যাপ-

Flutter Developer হওয়ার জন্য রোডম্যাপ-   যেকোনো প্রযুক্তি বা ভাষা শিখতে প্রয়োজন সময় এবং ধৈর্যের। কখনও মাঝখান থেকে শুরু করবেন না, বা এক লাফে অ্যাডভান্স শিখতে শুরু করবেন না, এবং কখনোই নিজের শেখার সাথে অন্যদের তুলনা করতে যাবেন না। বর্তমান আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে প্রিয় এবং গৃহীত প্রযুক্তির মধ্যে ফ্লাটার অন্যতম। কিন্তু কেন? কেন ফ্লাটার এত শীর্ষে? এত এত ফ্রেমওয়ার্ক থাকতে ফ্লাটারই কেন? এই আর্টিকেলে, আমরা দেখবো কেন ফ্লাটার সবচেয়ে শীর্ষে, এবং জানবো কীভাবে এটা শিখতে হয়। ফ্লাটার কী? ফ্লাটার হচ্ছে সুন্দর ও নেটিভভাবে কম্পাইল্ড অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণের জন্য গুগলের ইউআই টুলকিট, যার সাহায্যে ওয়েব, ডেস্কটপ, মোবাইল, এবং এমবেডেড ডিভাইসের জন্য অ্যাপ তৈরি করা যায় মাত্র একটা কোডবেজে। তার মানে এটা বলা যায় যে, আপনি যদি ফ্লাটার দিয়ে আপনার অ্যাপ বা ওয়েবসাইট বানান, তাহলে এটা হবে আরও বেশি সুন্দর, আর হবে অন্যান্য ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে বানানো অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের চেয়ে বেশি দ্রুতগতির! তো ফ্লাটার কীভাবে এত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে? ফ্লাটার নেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজে কোড কম্পাইল করে। স্টার্টাপগুলো ফ্লাটার সহজেই শিখে এমভিপি বানিয়ে ফেলতে...

InApp WebView দিয়ে Webview কন্টেন্ট ব্লকার তৈরী করবেন কিভাবে?

এই আর্টিকেলে, আমরা flutter in app web view প্লাগইন ব্যবহার করে আমাদের ওয়েবভিউ ইন্সট্যান্সের জন্য একটি কাস্টম কনটেন্ট ব্লকার তৈরি করা শিখবো। কন্টেন্ট ব্লকার সাধারণত বিজ্ঞাপন ব্লক করার জন্য ব্যবহার করা হয়, কিন্তু আপনি অন্য কোনো কন্টেন্ট ব্লক করতেও ব্যবহার করতে পারেন। ব্লকিং বিহেভিয়ারের মধ্যে রয়েছে এলিমেন্টস হাইড করা, লোড ব্লক করা এবং iOS এবং macOS-এ, WebView রিকুয়েস্ট থেকে কুকি রিমুভ করা। মনে রাখবেন, স্পেশালাইজড এক্সটেনশন যেমন অ্যাডব্লক (AdBlock) বা অ্যাডব্লক প্লাসের (AdBlock Plus) কার্যকারিতা আর কন্টেন্ট ব্লকারের কার্যকারিতা একই লেভেলের না। কন্টেন্ট ব্লকার হলো এমন একটি রুলসের সেট যা কখনই ওয়েবভিউ থেকে কোনো কলব্যাক বা নোটিফিকেশন ফিরে পায় না যখন এটি ব্লক করার জন্য প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট খুঁজে পায়। **InAppWebViewSettings **ক্লাসের  contentBlockers  প্রোপার্টির মাধ্যমে আমরা ContentBlocker এর এমন ইন্সট্যান্সের একটি লিস্ট তৈরি করতে পারি ওয়েবভিউয়ের ব্যবহারের জন্য। দ্যা কনটেন্টব্লকার ক্লাস (The ContentBlocker class) আমরা ContentBlocker ক্লাসে কনটেন্ট-ব্লকিং বিহেভিয়ার সংজ্ঞায়িত করি...